নবজাতকের মা কি কৃমির ঔষধ খেতে পারবে

 গর্ভবতি ও সদ্য প্রসবকারী মায়ের চলাফেরা ও খাওয়া দাওয়াতে অনেক শতর্ক থাকতে হয়। কারন তাদের একটা ভূলের জন্য বাচ্চার অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে। তাই আজ আমাদের আলোচনার বিষয় নবজাতকের মা কি কৃমির ঔষধ খেতে পারবে?এই প্রশ্নের উত্তরে আসা হয়েছে একটি আলোচনায় এবং মডার্ন সাইন্স এর কাছে সঠিক উত্তরটি জানা গুরুত্বপূর্ণ।


নবজাতকের মা কি কৃমির ঔষধ খেতে পারবে

গর্ভাবস্থার সময়ে মা যেসব ঔষধ খেতে পারবেন তা হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অধিকাংশ ডাক্তাররা গর্ভাবস্থার সময়ে কোন ধরণের কৃমির ঔষধ খাওয়ার  নির্দেশনা দেয় না।কারণ এমন সময়ে যে কোন ঔষধের ব্যবহার বিশেষভাবে প্রয়োজন হতে পারে না।


গর্ভাবস্থায় কৃমি সংক্রান্ত ভূমিকা

গর্ভাবস্থা শুরু হওয়ার পর একজন মা নতুন জীবন-যাপনের মধ্যে থাকে। এই সময়ে তার শরীর অতি সংক্রান্ত একটি আমিনোতের্ভিউটির পরিমাণ বাড়তে থাকে। যা শিশুর উন্নত মানসম্পন্নতা এবং উচ্চ শারীরিক বাড়তি করে। তাদের একটি প্রধান উৎস হলো উচ্চমাত্রা পুরুষ হরমোন, প্রলাপ্ত এসি.এস.টি।


 শিশুদের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম

শিশুদের কৃমির আক্রমণ হলে সত্যিকারের ঔষধ প্রয়োজন। তবে, ঔষধের ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমেই, কৃমির আক্রমণের লক্ষণ জেন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আবার, কোন ঔষধ প্রয়োজন তা  অবশ্যই বচ্চার বয়স এবং ওজন অনুযায়ী ডোজ নির্ধারণ করতে হবে। এছাড়া, ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।কারণ কিছু ঔষধের ব্যবহার বিশেষ চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে। এই নিয়মগুলি মেয়াদোত্তীর্ণ কৃমি চিকিৎসা হিসেবে কাজ করে এবং সুস্থ শিশুর প্রতি মা-বাবার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ ধরণের যত্ন নেয়া উচিত।

কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয়

বাচ্চা থেকে শুরু বৃদ্ধ প্রায় সবাই কৃমির আক্রমণের শিকার হয়।প্রত্যেকেরই একটি নির্দ্দেষ্ট সময় পরনপর নিয়ম করে ঔষধ খাওয়া দরকার।বিশেষ করে তিন থেকে ছয় মাস।তবে সবার ক্ষেত্রে ভিটামিন খাবার প্রয়োজন নেই। মুলা শাকের উপকারিতা


শেষ কথা 

উপরোক্ত আলোচনার পরিপেক্ষিতে বলা যায় যে,নবজাতকের মা কি কৃমির ঔষধ খেতে পারবে সেই নিয়ে বিস্তারিত জানতে ও শিখতে পেরেছেন ধন্যবাদ। 







Post a Comment

Previous Post Next Post

যোগাযোগ ফর্ম